মেলবোর্নের উইন্ডহ্যাম কাউন্সিলের হ্যারিসন ওয়ার্ডের প্রার্থী মফিজুল ইসলাম

  
    

আসছে অক্টোবরেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ভিক্টোরিয়া রাজ্যের স্থানীয় সরকার নির্বাচন। করোনা মহামারীর কারণে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে। আগামী ১৭সেপ্টেম্বর থেকে মনোনয়ন জমা দেয়ার দিন নির্ধারিত হয়েছে। আর ৬অক্টোবর থেকে ৮অক্টোবর পর্যন্ত ডাকযোগে এই ব্যালট পাঠনো হবে ভোটারদের কাছে।২৩ অক্টোবর সন্ধ্যা ৬টা (অস্ট্রেলিয়ান ইস্টার্ন স্ট্যান্ডার্ড টাইম) ভোট গণনা শেষ ববে, আর নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ ফলাফল ঘোষণা করা হবে ১৩ নভম্বের।

এইবার আসন্ন এই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রথমবারের মতো উল্লেখযোগ্য সংখক বাংলাদেশী প্রার্থিতা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ভিক্টোরিয়ার স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদনে আজ আমাদের সঙ্গে আছেন জনাব মফিজুল ইসলাম, যিনি উইন্ডহ্যাম সিটি কাউন্সিলের হ্যারিসন ওয়ার্ড থেকে লড়ছেন এই নির্বাচনে। মফিজুল ইসলাম অস্ট্রেলিয়ান লেবর পার্টির একজন দীর্ঘদিনের কর্মী। আমরা মফিজুল ইসলামর কাছ থেকে আজ শুনবো এই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে তার প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও পরিকল্পনা নিয়ে কিছু কথা। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন প্রশান্তিকার মেলবোর্ন প্রধান মিতা চৌধুরী।

মো: মফিজুল ইসলাম

প্রশান্তিকা:  জনাব মফিজুল ইসলাম ধন্যবাদ প্রশান্তিকাকে সময় দেয়ার জন্য, প্রথমেই আপনার নিজের সম্পর্কে আমরা কিছু জানতে চাই।
মফিজুল ইসলাম: আমি মফিজুল ইসলাম ১৬ প্রসপেরো ওয়ে, ট্রুগানিনা, ভিক্টোরিয়া ৩০২৯ এর বাসিন্দা। আমার জন্মস্থান বাংলাদেশ। আমি ১৯৯২ সালে অস্ট্রেলিয়ায় মাইগ্রেশন করি। আমার স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে আমাদের ছোট্ট ও সুন্দর একটি পরিবার নিয়ে আমি ট্র্যাগানিনায় ২০০৩ সাল থেকে বসবাস করছি।
আমি আরএমআই টি, সুইনবার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রজেক্ট ম্যানাজমেন্টে মাস্টার্স করে আমার পেশাদার জ্ঞান অর্জন করেছি। আমি উৎপাদন ও নির্মাণ শিল্পে আমার প্রকৌশল জীবন শুরু করি। বিগত বছরগুলোতে বিভিন্ন দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ, রাজ্য সরকার, স্থানীয় সরকার, বিভিন্ন কমিউনিটি গ্রুপ, স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করার সুযোগ আমার হয়েছে, যার মাধ্যমে  কর্ম দক্ষতা, উপস্থাপনা এবং নেতৃত্ব, জ্ঞান অর্জন করার ও অভিজ্ঞতা অর্জনের বিরল সুযোগ করে দিয়েছে। সমাজকর্মী হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় আমার যাত্রা শুরু হয়েছিল খেলাধুলা এবং ছাত্র সংগঠনের সদস্য হওয়ার মধ্য দিয়ে, আমি পাস্কোভ্যাল দক্ষিণে ইয়ং স্টার ফুটবল ক্লাবের হয়ে ফুটবল এবং ওয়েস্ট প্রেস্টন ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে ক্রিকেট খেলি। আর এম আই টি-তে প্রতিনিধিত্বকারী একজন নির্বাচিত ছাত্র হিসাবে আমি উড়োজাহাজ ফ্লাইং ও গো-কার্ট ইভেন্ট পরিচালনা সহযোগিতা করেছি। লেবার পার্টির একজন সক্রিয় সদস্য হয়ে রাজনৈতিক বিক্ষোভে অংশ নিয়েছি এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের তাদের প্রয়োজনে সহায়তা করেছি।
ট্রুগানিনার বাসিন্দা হওয়ায় আমি আল-তাকওয়া মসজিদ গড়ে তুলতে বহুজাতিক সম্প্রদায়ের সাথে যোগযোগ রক্ষা করেছি। একই সঙ্গে একজন অনুদান কমিটির সদস্য হিসাবে আমি আল-তাকওয়া মসজিদে অনুদান সংগ্রহ করা, বৈঠক করা ও সব সম্প্রদায়কে একত্রিত করার কাজে সাফল্য অর্জন করেছি।
তদুপরি, আমাদের বাংলাদেশীদের মধ্য ঐক্য গড়ে তোলা, ভাষা শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাকে উৎসাহিত করা এবং আমাদের যুবসমাজের মধ্যে আমাদের সাংস্কৃতিক জ্ঞান চর্চা অব্যাহত রাখা ও আমাদের আগত প্রজন্মকে আমাদের মাতৃভাষা বাংলা শিখানো ও সেই ধারা ধারাবাহিকতা বজায় রাখার চেষ্টা করেছি। আর সেই লক্ষ্যেই কিছু সমমনা বন্ধুকে নিয়ে এবং সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব ও ঝুঁকি নিয়ে পশ্চিমাঞ্চলীয় বাংলা স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছি (WRBS)। অস্ট্রেলিয়ায় প্রত্যাবাসিত লোকদের স্বেচ্ছাসেবীর কাজ করা, তাদের জন্য আবাসন ব্যবস্থাপন করা, খাবার সরবরাহ করা, রেড ক্রসটিতে নিবন্ধন করা, চিকিৎসা, আর্থিক এবং তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছি। আমি ট্রুগেনিনা হর্নেটস সকার ক্লাবের টিম ম্যানেজার হয়ে অনেক সিদ্ধান্ত, খেলোয়াড়দের নিবন্ধকরণ, ইন্সুরেন্স, বীমা সমস্ত পশ্চিম অঞ্চলের সকার ক্লাবগুলির সাথে যোগাযোগ করা, রেফারির ব্যবস্থা করা এবং ভিক্টোরিয়া সকার ফেডারেশনের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করি।
একজন সাধারণ সম্পাদক হয়ে আমি বহুসংস্কৃতির সম্প্রদায়ের জন্য উইন্ডহ্যাম ঈদ উৎসব আয়োজনেও কঠোর পরিশ্রম করেছি যা একটি খুব সফল এবং সুন্দর অনুষ্ঠান হিসাবে পরিণত হয়েছিল। সামাজিক কাজ হিসাবে আমি প্রচুর পারিবারিক বিষয়, পারিবারিক সমস্যা এবং সামাজিক সমস্যাগুলি সমাধান করেছি ও সবসময় তাহাদের পাশে দাড়িয়েছি।

প্রশান্তিকা: এই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পেঁছনে কারন কি?
মফিজুল ইসলাম:
আমি মনে করি একজন সমাজ কর্মী হিসেবে আমি স্থানীয় নাগরিকদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সমস্যা সমাধানের অগ্রাধিকার ও সঠিক প্রতিনিধিত্ব করার অঙ্গীকারবদ্ধ এবং তাদের সাথে সুষম সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমার মূল উৎস স্থানীয় জনগন।
প্রয়োজনমত স্থানীয় জনগণের মতামত জানতে বা শুনতে সর্বদা যোগাযোগ করে কাউন্সিলের সাথে জড়িত হতে উৎসাহিত করা, নাগরিক সুযোগ সুবিধার কার্যকরী ব্যবস্থা ও যোগাযোগ রক্ষা করাই আমার মূল লক্ষ্য এবং নাগরিক সুযোগ সুবিধার জন্য ও উন্নয়নমূলক কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে অক্লান্ত পরিশ্রমী কাউন্সিলর হওয়া আমার মূখ্য উদ্দেশ্য।

প্রশান্তিকা: একজন সমাজ কর্মী হিসাবে আপনার মূল উৎসাহ কি ?
মফিজুল ইসলাম: আমি বিশ্বাস করি আমার জ্ঞান, বিচার ও বিবেচনার মধ্য দিয়ে উইন্ডহাম শহরের নাগরিকদের জন্য আমি অনেক নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে এর উন্নতিতে সহায়তা করতে পারব। আমি জনগণের দৃষ্টিভঙ্গি, উদ্বেগ এবং সমস্যাগুলি যত্ন সহকারে দেখে-শুনে, তার সঠিক সমাধান নিশ্চিত করার ও সঠিক পরিসেবাগুলি পেতে সহায়তার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে জনগণের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছি, বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি ও তাদের ভালোবাসা ও সন্মান পেয়েছি। আমি বিশ্বাস করি এই অভিজ্ঞতা , মানুষের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাই আমার এই সমাজকর্মী ব্রতের মূল উৎসাহ ও উদ্দীপনা। মানুষের পশে ছিলাম ও তাদের পাশে আছি, থাকবো, খেলার মাঠে, কাজের তাগিদে, সমাজ কল্যান কাজে, সমস্যা সমাধানে, কোনোকিছুর উদ্যোগে ও সমাজের যেকোনো প্রয়োজনে কাজ করছি এবং ভবিষতেও করে যাবো। আপনাদের সকলের পাশে আছি এবং থাকবো।

প্রশান্তিকা: আপনি নিজেকে কেনো একজন যোগ্য প্রার্থী মনে করছেন ?
মফিজুল ইসলাম: আমি বিশ্বাস করি উইন্ডহাম শহরে বাচ্চাদের যত্ন ও বৃদ্ধাশ্রমে সেবা উন্নয়ন করা ও সেবা দানকারি সংস্থা গুলির সমস্যা নিখুঁতভাবে পর্যলোচনা করা এবং তার সমাধানের ব্যবস্থা করা। আমি প্রয়োজন সাপেক্ষে উইন্ডহ্যাম শহরের বাসিন্দাদের চাহিদা পূরণ এবং তাদের সমস্যা ও সুযোগ-সুবিধার জন্য আপ্রান চেষ্টা করে যাব। এই COVID-19 এর সময় উইন্ডহ্যাম শহরে বৃদ্ধাশ্রম গুলি অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে আমি তার উন্নতির দিকে নজর দিব। উইন্ডহাম সিটি  অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রধান উদ্বেগ, অবসর কেন্দ্র, কমিউনিটি হেলথ সেন্টার, উইন্ডহ্যাম শহরের পরিবেশ সুরক্ষা, বাচ্চাদের খেলার পার্ক এবং স্কুল অঞ্চলে গাড়ি পার্কিংয়ের প্রতি আমার দৃষ্টি থাকবে। আমি ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে জনগণের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছি, বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি ও তাদের ভালোবাসা সন্মান পেয়েছি , আর আমি বিশ্বাস করি এই অভিজ্ঞতা ,মানুষের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাই আমার এই সমাজকর্মী ব্রতের মূল উৎসাহ ও উদ্দীপনা। মানুষের পশে ছিলাম ও তাদের পাশে আছি থাকবো , খেলার মাঠে, কাজের তাগিদে, সমাজ কল্যান কাজে, সমস্যা সমাধানে, কোন কিছুর উদ্যোগে ও সমাজের প্রয়োজনে কাজ করছি এবং ভবিষ্যতেও করে যাব।

প্রশান্তিকা:  আপনার নির্বাচনী অঙ্গীকার সম্পর্কে একটু বলুন।
মফিজুল ইসলাম: আমার শক্তি, অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও দক্ষতা উইন্ডহ্যাম শহরের বাসিন্দার সুবিধার্থে উন্নত কাজের জন্য ব্যবহার করতে পারব। যাতে সর্বস্তরের জনগন লোককাউন্সিলের সুযোগ সুবিধা ব্যবহার করতে সক্ষম হবে। আমি পরিশ্রমী। মানুষ সহজে আমাকে পাশে পাবে। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে আমি প্রতিদিনের কাজকর্মে কাউন্সিলের অঞ্চলের নাগরিকদের সাথে যোগাযোগ করে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা নিয়ে আলোচনা করে সমাধানের চেষ্টা করব। সকল সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগ রেখে ও তাঁদের সকলের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে আমি আমার গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতিগুলি সফল করতে সক্ষম হবো এবং এই লিয়াজো বা নেটোয়ার্কিংয়ের যথেষ্ট জ্ঞান/ অভিজ্ঞতা আমার আছে বলে আমার বিশ্বাস।
আমি সঠিক বাজেট প্রনয়ন, সঠিক ভাবে ব্যয় করা, বাড়ির রেট কমাতে এবং উইন্ডহ্যাম শহরের রাস্তা ট্রাফিক উন্নয়নের এবং রাস্থা বাড়ানোর জন্য কাজ করব ।

বিগত বছরগুলিতে উইন্ডহ্যামে ক্রমবর্ধমান জনগনের কাছ থেকে এই নির্বাচনী প্রচারের সময় আমি যে সম্প্রদায় গোষ্ঠীগুলির সাথে কথা বলেছি তার মধ্যে সবচেয়ে বড় উদ্বেগ ছিল উইন্ডহাম সিটি অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং উইন্ডহ্যামে ক্রমবর্ধমান জনগনের মোকাবেলা করার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত অভাবের বিষয়ে জনগনের এবং করদাতাদের কাছ থেকে একটি শক্তিশালী বার্তা পেয়েছি। আমি বাসিন্দাদের আশ্বস্ত করতে চাই যে, নির্বাচিত হলে আমি এই উন্নয়নগুলিকে সমর্থন করার জন্য উপযুক্ত অবকাঠামো সরবরাহ না করা পর্যন্ত উইরিবী সাউথ, মেনর লেক, টারনেট বর্ধিত করন ও পাশাপাশি অন্য যে কোনও উইন্ডহাম সিটির আবাসিক উন্নয়নের বিরোধিতা করব।
আমি নির্বাচিত হলে বহু সম্প্রদায়ের এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো সরবরাহের ও তহবিলের জন্য শক্তভাবে সমর্থন করার জন্য রাজ্য ও ফেডারেল উভয় সরকারকেই নিবিড়ভাবে কাজ করার জন্য আহবান করব। আমি কাউন্সিলে আপনাদের মুখের ভাষা হব, আপনাদের কথা বলব, আপনাদের কাজ করব। আসুন আমরা একসাথে উইন্ডহাম বহু জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে নিয়ে যাই ।

প্রশান্তিকা:  যদি আপনি নির্বাচিত হন তবে আপনি প্রথম কোন ইস্যুগুলোতে কাজ করবেন বা কোন ইস্যুগুলো সমাধানের জন্য এ্যাডভোকেসি করবেন?
মফিজুল ইসলাম: উইন্ডহাম সিটি কাউন্সিলের জনগনের সেবা ও পরিবেশন করার জন্য আমার কাছে মানসম্পন্ন নেতৃত্বের জ্ঞান রয়েছে। আমি আপনাদের কে শুনেছি এবং জেনেছি তাই এক সাথে কাজ করার সুযোগ দিন এবং আমাকে আপনাদের কণ্ঠ হিসাবে নির্বাচন করুন। আমি আপনাদের সমস্ত সমস্যার জন্য কাজ করতে প্রস্থুত তাই আমাকে আপনাদের প্রতিনিতি হিসাবে নিযুক্ত করুন এবং আমি আপনাদের সাথে একসঙ্গে শক্তিশালী হতে চাই। আপনারা সবাই আমার শক্তি এবং দয়া করে ১ নাম্বারে মোঃ মফিজুল ইসলামকে ভোট দিন। আমি আপনার এবং আপনাদের হয়ে কাজ করব ও পক্ষে দাঁড়াব।

প্রশান্তিকা:  জনাব মফিজুল ইসলাম আবারো অনেক ধন্যবাদ প্রশান্তিকাকে সময় দেয়ার জন্য। প্রশান্তিকার পক্ষ থেকে রইল অশেষ শুভকামনা।
মফিজুল ইসলাম :
আপনাকে এবং প্ৰশান্তিকাকেও অনেক ধন্যবাদ, সেই সঙ্গে উইন্ডহ্যাম সিটির সকল বাসিন্দাকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ।

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments